বাঁকুড়া ও আরামবাগ: রাজ্য সশস্ত্র পুলিসের ১৩ নম্বর ব্যাটালিয়ন ও এসআইআরবি ব্যাটালিয়নের ৪১ জন পুলিস কর্মী সহ বাঁকুড়ায় নতুন করে আরও ৫৪ জন করোনায় আক্রান্ত হলেন। দিনের পর দিন বড়জোড়ার ব্যাটালিয়নে সংক্রমণ বাড়তে থাকায় স্বাস্থ্য ও প্রশাসনের কর্তাদের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। ওই ব্যাটালিয়নের আশেপাশের গ্রামগুলিতে র্যা পিড টেস্ট করার উদ্যোগ নিচ্ছে স্বাস্থ্যদপ্তর। দু’-একদিনের মধ্যেই ওই কাজ শুরু হবে।
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, নতুন আক্রান্ত ৫৪ জনের মধ্যে বড়জোড়া ব্লকেই ৪২ জন রয়েছেন। ৪১ জন পুলিস কর্মী সহ ব্লকের আরও একজন আক্রান্ত হয়েছেন। জেলায় করোনার আঁতুড়ঘর হয়ে উঠেছে বড়জোড়া। সব মিলিয়ে ওই ব্লকে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১৯২ হয়েছে। আতঙ্কে ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এনিয়ে জেলায় মোট ৭৩২ জন ভাইরাসের শিকার হয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে নতুন করে আরও ২২ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। সব মিলিয়ে জেলায় করোনা জয়ীর সংখ্যা ৪৩৪। জেলায় সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যাও প্রায় ৩০০। তাই এখন শুধুমাত্র উপসর্গ যুক্ত রোগীদের ওন্দা হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর। বাকিদের রাখা হচ্ছে সেফ হোমে। বড়জোড়ায় সশস্ত্র ব্যাটালিয়ন, ছাতনা ও বাঁকুড়া শহর লাগোয়া আইলাকান্দির কর্মতীর্থে প্রায় অর্ধেক আক্রান্তকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। আগাম সতর্কতা হিসেবে বিষ্ণুপুর ও খাতড়াতেও একটি করে সেফ হাউস প্রস্তুত রাখা হচ্ছে।
শেষ ২৪ ঘণ্টায় আরামবাগ মহকুমাতেও ২৪জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্তদের মধ্যে চারজন আরামবাগ ব্লকের বাসিন্দা। এছাড়াও গোঘাট-২ ব্লকের সাতজন, খানাকুল-১ ব্লকের পাঁচজন, খানাকুল-২ ব্লকের আটজন ভাইরাসের শিকার হয়েছেন। প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকায় প্রশাসন ও স্বাস্থ্যদপ্তরের কর্তারা যথেষ্ট উদ্বেগে রয়েছেন। তাঁরা মানুষকে সচেতন থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন।
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, নতুন আক্রান্ত ৫৪ জনের মধ্যে বড়জোড়া ব্লকেই ৪২ জন রয়েছেন। ৪১ জন পুলিস কর্মী সহ ব্লকের আরও একজন আক্রান্ত হয়েছেন। জেলায় করোনার আঁতুড়ঘর হয়ে উঠেছে বড়জোড়া। সব মিলিয়ে ওই ব্লকে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১৯২ হয়েছে। আতঙ্কে ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এনিয়ে জেলায় মোট ৭৩২ জন ভাইরাসের শিকার হয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে নতুন করে আরও ২২ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। সব মিলিয়ে জেলায় করোনা জয়ীর সংখ্যা ৪৩৪। জেলায় সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যাও প্রায় ৩০০। তাই এখন শুধুমাত্র উপসর্গ যুক্ত রোগীদের ওন্দা হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর। বাকিদের রাখা হচ্ছে সেফ হোমে। বড়জোড়ায় সশস্ত্র ব্যাটালিয়ন, ছাতনা ও বাঁকুড়া শহর লাগোয়া আইলাকান্দির কর্মতীর্থে প্রায় অর্ধেক আক্রান্তকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। আগাম সতর্কতা হিসেবে বিষ্ণুপুর ও খাতড়াতেও একটি করে সেফ হাউস প্রস্তুত রাখা হচ্ছে।
শেষ ২৪ ঘণ্টায় আরামবাগ মহকুমাতেও ২৪জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্তদের মধ্যে চারজন আরামবাগ ব্লকের বাসিন্দা। এছাড়াও গোঘাট-২ ব্লকের সাতজন, খানাকুল-১ ব্লকের পাঁচজন, খানাকুল-২ ব্লকের আটজন ভাইরাসের শিকার হয়েছেন। প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকায় প্রশাসন ও স্বাস্থ্যদপ্তরের কর্তারা যথেষ্ট উদ্বেগে রয়েছেন। তাঁরা মানুষকে সচেতন থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন।
No comments:
Post a Comment