এক সেকেন্ডে নেটফ্লিক্সের সব সিরিজ ডাউনলোড! এমনই বিদ্যুৎগতির ইন্টারনেট - Learn and Let others to Learn
এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে । এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে । এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে ।
|

Saturday, August 22, 2020

এক সেকেন্ডে নেটফ্লিক্সের সব সিরিজ ডাউনলোড! এমনই বিদ্যুৎগতির ইন্টারনেট

করোনা-কালে বাড়ি থেকে কাজ (ওয়ার্ক ফ্রম হোম) করার ব্যবস্থা চালু রেখেছে বহু সংস্থা। কিন্তু বাড়িতে বসে কম্পিউটার অন করলেই ঘিরে ধরছে একরাশ বিরক্তি। ইন্টারনেটের গতি কচ্ছপের মতো। মাউসে ক্লিক করলে ঘুরেই চলেছে চাকা। এমন সব অভিযোগ উঠছে ভুরি ভুরি। মন আরও খারাপ হবে বিশ্বের সুপারফাস্ট ইন্টারনেট সংযোগের কথা শুনলে। সেই সঙ্গে চোখ কপালেও উঠবে তার দৌড় দেখে। ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন (ইউসিএল)-এর এক দল গবেষক বিশ্বের দ্রুততম ইন্টারনেট ব্যবস্থা আবিষ্কার করেছেন। তার ডেটা ট্র্যান্সফার স্পিড সেকেন্ডে ১৭৮ টেরাবাইট অর্থাৎ ১ লক্ষ ৭৮ হাজার জিবিপিএস।
এর আগে দ্রুততম ইন্টারনেটের রেকর্ড ছিল অস্ট্রেলিয়ার দখলে। তাদের ডেটা ট্র্যান্সফার স্পিড ছিল ৪৪.২ টিবিপিএস। কিন্তু ইউসিএল তার থেকে ৪ গুণ গতি বাড়িয়ে সকলকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। কী ভাবে তৈরি হল ইন্টারনেটের এমন পাগলপারা গতি? উচ্চক্ষমতার তরঙ্গদৈর্ঘ ব্যবহার করেই এই সাফল্য মিলেছে। ভিন্ন ধরনের অ্যাম্পলিফাই প্রযুক্তি ব্যবহার করে সিগনালের ক্ষমতাও বেশ কয়েক গুণ বাড়িয়ে তোলা হয়েছে। তার জেরে চোখের পলক ফেলার আগেই কাজ করছে ইন্টারনেট।
কিন্তু এমন সুপারফাস্ট ইন্টারনেটের জন্য কি গ্যাঁটের কড়ি খরচ হবে অনেক? ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষকদের মতে, তেমনটা মোটেই হবে না। তাঁরা জানাচ্ছেন, কম খরচে এই অ্যাম্পলিফাই প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎগতির ইন্টারনেট পাওয়া যাবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এমন গতিতে ইন্টারনেট পাওয়া গেলে নেটফ্লিক্সের সব ওয়েব সিরিজ ডাউনলোড করতে সময় লাগবে মাত্র ১ সেকেন্ড। তবে, ইন্টারনেটের ওই প্রযুক্তি বাণিজ্যিক ভাবে ব্যবহার করা হবে না বলেই জানিয়েছেন গবেষকরা।
ইন্টারনেটের দ্রুত গতি সেই সঙ্গে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা। এই দু’টির দিকেই সাম্প্রতিক কালে নজর দিয়েছেন গবেষকরা। সে দিক দিয়ে কোয়ান্টাম প্রযুক্তি অনেকটাই এগিয়ে বলে মনে করা হচ্ছে। তাই কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরি নিয়েও ভারত-সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চলছে গবেষণা।

No comments:

Post a Comment