Join Our WhatsApp Group! নকশা শৌনকের,শৌচালয় কেমন হবে চন্দ্রযানে, - Learn and Let others to Learn
|
এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে । এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে । এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে ।

Friday, August 14, 2020

নকশা শৌনকের,শৌচালয় কেমন হবে চন্দ্রযানে,

অন্য বেশ কয়েক জনের মতো তাঁর নাম রওনা দিয়েছে মঙ্গল অভিমুখে। সশরীরে যেতে পারুন না-পারুন, ওই গ্রহে জমিও কিনে ফেলেছেন তিনি। এ বার চন্দ্রযানের শৌচালয়ের সম্ভাব্য নকশা বানালেন শ্রীরামপুরের যুবক শৌনক দাস। ‘লুনার লু চ্যালেঞ্জ’-এ সেই নকশা যদি গৃহীত হয়, তা হলে নাসার ওয়েবসাইটে তাঁর নাম তো উঠবেই। সেই সঙ্গেই পাওয়া যাবে ভারতীয় মুদ্রায় ২৮ লক্ষ টাকা।
নকশা গৃহীত হবে কি না, বলবে ভবিষ্যৎই। কেননা এ এক বিশ্বজোড়া প্রতিযোগিতা। চন্দ্রযানে শৌচালয়! বিষয়টি বিষম চিন্তারও। ২০২৪ সালে চন্দ্রযানে চাঁদে মানুষ পাঠানোই নাসার লক্ষ্য। এবং পরের ধাপেই মঙ্গল। এই সব ক্ষেত্রে যানের ওজন যত কম হয়, ততই ভাল। বিজ্ঞানী-গবেষকেরা তো আছেনই। সারা বিশ্বের উর্বর মস্তিষ্কের যে-সব মানুষ রয়েছেন, তাঁদের কাছ থেকেও নকশা চেয়ে পাঠিয়েছে নাসা। কেমন হবে সেই শৌচালয়?
বিশ্ব জুড়ে কয়েক কোটি মানুষ মাথার ঘাম পায়ে ফেলে চন্দ্রযানের শৌচালয়ের নকশা বানিয়ে চলেছেন। চাঁদেও নিজে যেতে পারুন না-পারুন, শৌনক চান, তাঁর তৈরি নকশায় গড়া শৌচালয় ঠাঁই পাক চন্দ্রযানে। নকশা পাঠিয়েছেন ঠিকই। কিন্তু নকশা করে দেব বললেই তো হয় না! এই বিষয়ে বেশ কয়েকটি শর্ত দিয়েছে নাসা। জানিয়েছে, নকশা তৈরির সময় বেশ কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। ১) চন্দ্রযানে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি থাকবে না। ফলে পা মাটিতে অর্থাৎ সেই যানের মেঝেতে না-ও পড়তে পারে। ২) এই ধরনের অভিযানে বায়ুর যে-চাপ থাকে, তাতে নিম্নচাপের আধিক্য দেখা যায়। সেই জন্য ঘনঘন শৌচালয়ে যেতে হতে পারে। তা মাথায় রাখতে হবে। তা ছাড়া থাকবেন মহিলা চন্দ্রাভিযাত্রীরা। শৌচালয়ের নকশা বানাতে হবে তাঁদের ঋতুকালের বিষয়টি মাথায় রেখেই। অভিযানে ঘনঘন বমি হতে পারে। ভাবতে হবে সেটাও। “শৌচালয়ের বর্জ্য কী ভাবে ব্যবহার করা হবে, সব চেয়ে বড় সমস্যা সেটাই। বেশি বর্জ্য জমতে দিলে মুশকিল। আকাশে তো সেগুলো ফেলা যাবে না,” বলছেন শৌনক।
বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত শৌনক মঙ্গলে এক একর জমিও কিনেছেন। “নাসাই একটি সংস্থাকে দিয়ে বিক্রি করছিল। দেখলাম, সস্তায় পাচ্ছি। এক একর জমির দাম মাত্র তিন হাজার টাকা। কিনে নিলাম,” বললেন শৌনক।
জমির দলিল, মঙ্গলের ঠিক কোথায় তাঁর জমি, অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশ মেপে সেই জায়গাটাও নির্দিষ্ট করে তার হদিস তাঁর কাছে পাঠিয়ে দিয়েছে নাসা। শৌনক বলেন, “নিজে তো যেতে পারব না। তবু বলতে পারব, মঙ্গলে এক একর জমি আছে আমার।”

No comments:

Post a Comment

Featured Post

Download English Madhyamik Question 2025

  Download English Madhyamik Question  2025....... More Coming............ Coming soon Bengali,History ,Geography,Life Science,Phy.Sci...