বিশ্বরের্কড নয়া মানব ক্যালকুলেটরের . মুখে-মুখেই অঙ্ক কষেন এই ভারতীয় যুবক - Learn and Let others to Learn
এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে । এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে । এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে ।
|

Thursday, August 27, 2020

বিশ্বরের্কড নয়া মানব ক্যালকুলেটরের . মুখে-মুখেই অঙ্ক কষেন এই ভারতীয় যুবক

মুখে-মুখে অঙ্ক কষে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন শকুন্তলাদেবী। এবার তাঁর সেই অবাক করা প্রতিভাকে আরও একবার মনে করিয়ে দিলেন হায়দরাবাদের বছর কুড়ির নীলকান্ত ভানু প্রকাশ (Neelkantha Bhanu Prakash)। ক্যালকুলেটর এমনকী কম্পিউটারকে হার মানিয়ে দিয়েথে তাঁর মুখে্ মুখে অঙ্ক কষার প্রতিভা। সেই প্রতিভার জোরে বিশ্বের সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন নীলকান্ত। মাইন্ড স্পোর্টস অলিম্পিয়াডের (MSO) মেন্টাল ক্যালকুলেশন ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথমবার ভারতকে সোনা এনে দিয়েছেন তিনি। বিশ্বের গণিত বিশেষজ্ঞদেল মুখে মুখে ফিরছে এই ভারতীয় প্রতিভার নাম।
 বিশ্বরের্কড নয়া মানব ক্যালকুলেটরের . মুখে-মুখেই অঙ্ক কষেন এই ভারতীয় যুবক,
হায়দরাবাদের বাসিন্দা নীলকান্ত দিল্লি ইউনিভার্সিটির সেন্ট স্টিফেন কলেজে অঙ্কে (Math) অনার্স করছেন। মাত্র কুড়ি বছর বয়সেই চারটি বিশ্বরেকর্ড করে ফেলেছেন তিনি। ৫০টি লিমকা রেকর্ডও রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। কম্পিউটারের থেকেও তাড়াতাড়ি অঙ্ক কষে গোটা বিশ্বেই সাড়া ফেলে দিয়েছেন হায়দরাবাদের তরুণ।এই বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে ২৯ জন প্রতিযোগীকে পিছনে ফেলে দিয়েছেন নীলকান্ত। প্রতিভা দেখে শকুন্তলা দেবীর মতোই নীলকান্তর নামও হয়েছে ‘হিউম্যান ক্যালকুলেটর’ (Human Calculator)।
ক্যালকুলেটরে ডিজিট টাইপ করা থেরে কোনও জটিল হিসেব বের করতে যতটা সময় লাগে, তার থেকে কম সময়ে মুখে মুখে অঙ্ক কষে ফেলে নীলকান্ত। স্রেফ যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ নয়, শতকরার হিসেব, বড় সংখ্যার বর্গমূল বের করা, সবটাই তাঁর কাছে জলভাত। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে বিচারকরা দেখেছেন, কম্পিউটারের চেয়েও তাড়াতাড়ি জটিল অঙ্ক কষতে পারেন নীলকান্ত।
এ বছরের ভারচুয়াল মাইন্ড স্পোর্টস অলিম্পিয়াডের প্রতিযোগিতায় ১৩টি দেশের মোট ৩০ জন প্রতিযোগী অংশ নিয়েছিলেন। প্রতিযোগিতায় স্রেফ তরুণরাই ছিলেন তেমনটা নয়, বরং ৫৭ বছরের গণিতজ্ঞ-গণিতের তাবড় শিক্ষকরাও ছিলেন। সকলকে হারিয়ে সেরার শিরোপা ছিনিয়ে নিয়েছেন নীলকান্ত। দ্বিতীয় স্থানাধিকারী লেবাননের প্রতিযোগীর সঙ্গে তাঁর ৬৫ পয়েন্টের ব্যবধান ছিল। তবে এই শিরোপা জয় করতে তাঁকে একাধিক চ্যালেঞ্জ পার করতে হয়েছে। এ প্রসঙ্গে তরুণ ‘হিউম্যান ক্যালকুলেটর’ বলেন, “লন্ডনে মাইন্ড স্পোর্টস অলিম্পিয়াডে ভারতের জন্য সোনা জিতেছি আমি। নিজের সাফল্য শুধু নয়, দেশের জন্য গর্বিত। ভারতে প্রথম কেউ মেন্টাল ক্যালকুলেশন ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ জিতল।” পরবর্তীকালে গণিতবিদ হতে চান নীলকান্ত। দেশের ছাত্রছাত্রীদের অঙ্কের প্রতি ভীতি দূর করতে ম্যাথল্যাবও তৈরি করতে চান তিনি।

1 comment: