অবশেষে সুখবর দিল রাজ্য সরকার। সব ঠিকঠাক থাকলে আগামী মাস অর্থাৎ সেপ্টেম্বর থেকেই কমতে চলেছে মদের দাম! করোনা আবহে মদ কিনতে যে অতিরিক্ত করোনা ট্যাক্স দিতে হচ্ছিল, তা আর দিতে হবে না। রাজ্য প্রশাসন সূত্রে এমনটাই জানা গিয়েছে।
চলতি বছর মার্চের শেষ সপ্তাহে করোনা মোকাবিলায় দেশজুড়ে জারি হয় লকডাউন। তখন থেকেই বন্ধ ছিল মদের দোকান। তারপর লকডাউনের তৃতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ছাড় ঘোষণা করে কেন্দ্র। শর্তসাপেক্ষে মদের দোকান খোলারও অনুমতি পান বিক্রেতারা। কেন্দ্রের সিদ্ধান্তে সুরাপ্রেমীরা যেন দীর্ঘদিন পর স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পেরেছিলেন। লকডাউনের মধ্যেই মদের দোকানের বাইরে দীর্ঘ লাইন পড়ছিল রোজই। দু’বোতল মদের জন্য গোটা দিন লাইনে দাঁড়াতেও রাজি ছিলেন অনেকে। পরিস্থিতি সামাল দিতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছিল পুলিশ-প্রসাশন। দেশের বিভিন্ন জায়গাতেই ছবিটা ছিল একইরকম। তাই ভিড় কমাতে মদের উপর ‘কোভিড কর’ বসানো হয়। রাজধানী দিল্লির মতো বাংলাতেও মদ কিনতে দিতে হচ্ছিল অতিরিক্ত ট্যাক্স। মদের উপর ৩০ শতাংশ কর বসায় রাজ্য সরকার।
চলতি বছর মার্চের শেষ সপ্তাহে করোনা মোকাবিলায় দেশজুড়ে জারি হয় লকডাউন। তখন থেকেই বন্ধ ছিল মদের দোকান। তারপর লকডাউনের তৃতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ছাড় ঘোষণা করে কেন্দ্র। শর্তসাপেক্ষে মদের দোকান খোলারও অনুমতি পান বিক্রেতারা। কেন্দ্রের সিদ্ধান্তে সুরাপ্রেমীরা যেন দীর্ঘদিন পর স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পেরেছিলেন। লকডাউনের মধ্যেই মদের দোকানের বাইরে দীর্ঘ লাইন পড়ছিল রোজই। দু’বোতল মদের জন্য গোটা দিন লাইনে দাঁড়াতেও রাজি ছিলেন অনেকে। পরিস্থিতি সামাল দিতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছিল পুলিশ-প্রসাশন। দেশের বিভিন্ন জায়গাতেই ছবিটা ছিল একইরকম। তাই ভিড় কমাতে মদের উপর ‘কোভিড কর’ বসানো হয়। রাজধানী দিল্লির মতো বাংলাতেও মদ কিনতে দিতে হচ্ছিল অতিরিক্ত ট্যাক্স। মদের উপর ৩০ শতাংশ কর বসায় রাজ্য সরকার।
তবে দীর্ঘদিন পর মদ হাতে পাওয়ার আনন্দে হাসি মুখে বেশি দাম দিতেই রাজি হয়ে গিয়েছিলেন সুরাপ্রেমীরা। রাজ্যের আয়ের খতিয়ান বলছে, একটা বড় অংশ আয় হয় মদ বিক্রি থেকে। দোকান বন্ধ থাকায় যা হচ্ছিল না। তবে কোভিড ট্যাক্স বসানোয় একলাফে অনেকটাই লাভ হয় রাজ্যের। কিন্তু আনলক পর্বে অর্থাৎ বর্তমানে বেশি দাম দিয়ে মদ কেনায় আগ্রহী নন ক্রেতারা। অনেক সংসারেই অর্থের টান। ফলে নেশার জন্য অতিরিক্ত অর্থ খরচ করতে চাইছেন না অনেকেই। আবার অনেকে কর্মক্ষেত্রে যোগ দেওয়ায় আগের মতো মদ্যপানের সময়ও পাচ্ছেন না।
ফলে নিউ নর্মালে উল্লেখযোগ্যভাবে মদের বিক্রিতে ভাটা পড়েছে। আর সেই কারণেই নাকি এবার কোভিড কর তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, আগামী মাস থেকে পুরনো মূল্যেই মিলবে মদ। অতিরিক্ত ৩০ শতাংশ কর তুলে দিয়েই নতুন করে রাজকোষ ভরাতে চাইছে প্রশাসন।
No comments:
Post a Comment