গভীর কোমায় চলে গেলেন প্রণব, রয়েছেন ভেন্টিলেশনেই - Learn and Let others to Learn
এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে । এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে । এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে ।
|

Friday, August 14, 2020

গভীর কোমায় চলে গেলেন প্রণব, রয়েছেন ভেন্টিলেশনেই

গভীর কোমায় চলে গেলেন প্রণব মুখোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার দিল্লির সেনা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, ‘প্রাক্তন রাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থার কোনও পরিবর্তন হয়নি। তিনি গভীর কোমায় আচ্ছন্ন। শারীরিক অবস্থার অন্যান্য মাপকাঠি স্থিতিশীল অবস্থাতেই রয়েছে। তাঁকে ভেন্টিলেশনেই রাখা হয়েছে।’
প্রবীণ রাষ্ট্রনেতার শারীরিক অবস্থা নিয়ে দেশ জুড়ে উদ্বেগের মধ্যেই নানা ভুল খবর ও গুজবে প্রণবের পরিবার ও ঘনিষ্ঠেরা তিতিবিরক্ত। বুধবার বিকেলের পরে বৃহস্পতিবার সকালেও প্রণবের মৃত্যু নিয়ে গুজব ছড়িয়ে পড়ে। বাংলাদেশ থেকেও প্রণববাবুর অনেক পরিচিত জন উদ্বেগ নিয়ে ফোন করতে থাকেন। তাঁর পুত্র অভিজিৎ মুখোপাধ্যায় ইতিমধ্যেই টুইটারে জানিয়েছেন, “আমার বাবা এখনও জীবিত। তাঁর শরীরে রক্ত সঞ্চালন, রক্তচাপ স্থিতিশীল।”https://amzn.to/33XCX1k

প্রণব-কন্যা শর্মিষ্ঠা মুখোপাধ্যায়ও তাঁর বাবার বিষয়ে দুঃসংবাদকে গুজব বলে উড়িয়ে দিয়ে কাউকে ফোন না-করতে অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, হাসপাতাল যাতে যোগাযোগ করতে পারে, সেই জন্য তাঁর ফোন ব্যস্ত না-রাখাই বাঞ্ছনীয়।
প্রণব-কন্যা শর্মিষ্ঠা মুখোপাধ্যায়ও তাঁর বাবার বিষয়ে দুঃসংবাদকে গুজব বলে উড়িয়ে দিয়ে কাউকে ফোন না-করতে অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, হাসপাতাল যাতে যোগাযোগ করতে পারে, সেই জন্য তাঁর ফোন ব্যস্ত না-রাখাই বাঞ্ছনীয়
রবিবার রাতে দিল্লির রাজাজি মার্গের বাসভবনে পড়ে যাওয়ার পরে প্রণবকে দিল্লির সেনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। তাঁর মস্তিষ্কে রক্ত জমাট বেঁধেছিল। অস্ত্রোপচারের আগে শারীরিক পরীক্ষা করতে গিয়ে তাঁর করোনা-সংক্রমণ ধরা পড়ে। ৮৪ বছর বয়সি প্রণবের মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচারের পরে তাঁর শরীরের অবস্থার উন্নতির বদলে অবনতিই হয়। বুধবারই প্রণবের অবস্থা সঙ্কটজনক বলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দিয়েছিল।

No comments:

Post a Comment