Join Our WhatsApp Group! চিন্তা নেই, স্লো ইন্টারনেট এবং বারবার কম্পিউটার হ্যাং হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যার সমাধানে তোমাদের জন্য রইল কয়েকটি টিপস। - Learn and Let others to Learn
|
এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে । এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে । এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে ।

Saturday, August 22, 2020

চিন্তা নেই, স্লো ইন্টারনেট এবং বারবার কম্পিউটার হ্যাং হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যার সমাধানে তোমাদের জন্য রইল কয়েকটি টিপস।

তোমাদের এখন স্কুলের পড়াশোনা, বিনোদন, লাইব্রেরি ওয়ার্ক, খেলাধুলো প্রভৃতি পুরোপুরি অনলাইন নির্ভর। তাই ইন্টারনেটের গতি ঠিক না থাকলে বড্ড মুশকিল। শুধু স্লো ইন্টারনেট তো নয়, মাঝে মধ্যে আবার কম্পিউটার হ্যাং হয়ে যাওয়াও পরিস্থিতিকে জটিল করে তোলে। তবে দুশ্চিন্তার কিছু নেই, ইন্টারনেট স্লো বা কম্পিউটার হ্যাং হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনায় কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখলেই সমস্যা অনেকটাই এড়ানো যায়। সেগুলি কী কী? যেমন—
 বাড়িতে ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে সবসময় নজর রাখতে হবে রাউটারের ওপর। রাউটার যেন লেটেস্ট ফার্মওয়্যার যুক্ত হয়।
 এমনিতে রাউটারের ফ্রিকোয়েন্সি ২.৪ গিগাহার্টজের হলেই চলবে। তবে খুব বড় জায়গায় হলে ৫ গিগাহার্টজ ক্ষমতার রাউটার কেনাই ভালো। এতে দ্রুত গতির ইন্টারনেট পাওয়া যায়।
 ঘরের কোণে রাউটার না রেখে একটু খোলামেলা জায়গায় রাখলে ভালো। এতে উচ্চমানের পারফরমেন্স মিলবে। সেই সঙ্গে খেয়াল রাখতে হবে, রাউটারের একেবারে পাশেই যেন বড় কোনও বৈদ্যুতিন সামগ্রী না থাকে।


 খুব পুরনো হলে তা বদলে একটি উচ্চ প্রযুক্তির রাউটার কেনা উচিত। এখন অনেক কম দামেই পাওয়া যায়। এতে নিরাপত্তার পাশাপাশি ইন্টারনেটের গতি অনেক বেশি পাওয়া যাবে।
 বাড়িতে বেশি জায়গা জুড়ে কভারেজ পেতে এবং একই সঙ্গে একাধিক ডিভাইস চালু রাখতে দুই বা তিন ব্যান্ডের মিমো অ্যান্টেনা প্রযুক্তির ওয়াই-ফাই থাকলে ভালো। এই প্রযুক্তিতে ‘জিরো স্ট্রিমিং’ গতি পাওয়া সম্ভব।
 রাউটারে যেন একটি ৩.০ ইউএসবি বা ২.০ পোর্ট বা ৪ গিগাবাইটের পোর্ট থাকে। সেই সঙ্গে রাউটার ৮০২.১১n বা ৮০২.১১b হলে ভালো।
 কমবেশি ৩০০ এমবিপিএস ক্ষমতার ওয়াই-ফাই অ্যাডপটার হলে ডেস্কটপ বা ল্যাপটপে ভালো গতির ইন্টারনেট পাওয়া যায়।
 ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে সব সময়ই নেটওয়ার্কের নিরাপত্তার জন্য WPA/WPA2/WPA2-PSK/WEP সেটিংস ঠিক আছে কি না দেখে নিতে হবে।
 নিরবচ্ছিন্ন ও উন্নতমানের ইন্টারনেটের গতি পেতে মাঝে মধ্যে আধ ঘণ্টা রাউটার, মোবাইল বা ডঙ্গল বন্ধ রাখা দরকার। সেই সঙ্গে প্রয়োজন হলে রাউটার রিস্টার্ট করে নিতে হবে।
 যে সার্ভিস প্রোভাইডারের কাছ থেকে যত গতির ইন্টারনেট পরিষেবা নেওয়া হয়েছে, সংস্থাটি সেই পরিমাণ গতির ইন্টারনেট দিচ্ছে কি না দেখার জন্য ‘স্পিড চেক’ করতে হবে। ইন্টারনেটে এখন অনেক স্পিড টেস্ট অ্যাপ বা ওয়েবসাইট পাওয়া যায়। কোনও একটি ইনস্টল করে দেখে নাও।
 কম্পিউটার হ্যাং হওয়ার অনেক কারণ আছে। তবে তোমরা যদি কয়েকটি সাধারণ বিষয় খেয়াল রাখো তাহলে কথায় কথায় কম্পিউটার হ্যাং হয়ে যাওয়া সমস্যা কিন্তু অনেকটাই এড়ানো যায়।
কী কী করতে হবে? যেমন—
 প্রয়োজন না থাকলে স্টার্টাপ অ্যাপ, এফেক্ট অ্যান্ড অ্যানিমেশন সফটওয়্যার, সার্চ ইনডেক্স, ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ ও সার্ভিস, সিঙ্ক ফিচার প্রভৃতি ডিজাবল রাখতে হবে।
 হিবারনেট মোড চালু রাখলে অনেকটা সুবিধে হয়।
 ‘ব্রাউজার হিস্ট্রি’ সময়ে সময়ে ক্লিন করতে হবে। সেই সঙ্গে ব্রাউজারের ‘আনওয়ান্টেড এক্সটেনশন’ ডিজাবেল করা রাখো।
 নিয়মিত ডিস্ক ক্লিন আপ ও ডিফ্র্যাগমেন্ট করতে হবে।
 একান্ত জরুরি ছাড়া উইন্ডোজ টিপস ও ফিচার এবং ডায়নমিক কালার অ্যাডপটেশন অন রাখার দরকার নেই।
ব্যস, এই কয়েকটি বিষয় ঠিক মতো মেনে চললে ইন্টারনেটও ফাস্ট হবে, আবার কম্পিউটারও কথায় কথায় হ্যাং হয়ে যাবে না।

3 comments:

Featured Post

GRAMMAR PRACTICE SET 75 (VIII)

  A. Fill in the blanks with the correct form of the verb in brackets: She usually __________ (go) to school by bus. I __________ (wat...