Join Our WhatsApp Group! দাউদ ইব্রাহিম করাচিতেই স্বীকার করতে বাধ্য হল পাকিস্তান - Learn and Let others to Learn
Today is Wednesday, April 2. | 6:24:27 AM
এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে । এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে । এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে ।

Sunday, August 23, 2020

দাউদ ইব্রাহিম করাচিতেই স্বীকার করতে বাধ্য হল পাকিস্তান

 ১) হোয়াইট হাউস, সৌদি মসজিদের কাছে, ক্লিফটন, করাচি। ২) হাউস নম্বর ৩৭-স্ট্রিট নম্বর ৩০-ডিফেন্স, হাউজিং অথরিটি, করাচি।৩) প্যালাশিয়াল বাংলো, নুরাবাদ, করাচি।
এই তিনটি ঠিকানার মালিক এক। মোস্ট ওয়ান্টেড আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন দাউদ ইব্রাহিম কাসকর। অবশেষে সরকারিভাবে একথা স্বীকার করে নিল পাকিস্তান। প্রবল আন্তর্জাতিক চাপে। এই প্রথম দাউদ ইব্রাহিমের নাম অপরাধী তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করল সেদেশের সরকার। গত ১৮ আগস্ট পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা মন্ত্রক ৮৮ জনের তালিকা সহ একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়েছে, এই ব্যক্তিদের অপরাধী ও নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হচ্ছে। তাদের সংগঠন ও ব্যবসায়িক সংস্থাকে এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনার পাশাপাশি, বাজেয়াপ্ত করা হবে যাবতীয় সম্পত্তিও। তালিকায় মুম্বই হামলার মাস্টার মাইন্ড হাফিজ সইদ, কান্দাহার বিমান অপহরণকাণ্ডের নায়ক মাসুদ আজহার, জাকিউর রহমান লাকভি, মোল্লা রেকর্ড, আবু কামারের মতো অপরাধীরা যেমন রয়েছে, তেমনই নাম আছে দাউদ ইব্রাহিমের।
ইসলামাবাদ থেকে প্রকাশিত সংবাদমাধ্যমে ইমরান খান সরকারের এই নতুন সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে। আটের দশকের প্রথমে দুবাই এবং তারপর স্থায়ীভাবে সপরিবারে পাকিস্তানে চলে যাওয়া দাউদ ইব্রাহিম যে করাচির ক্লিফটন এলাকায় ৪ নং ব্লকের ১৩ নং হোল্ডিংয়ে বসবাস করে, সেটা পাকিস্তান কখনও স্বীকার করেনি। অথচ আন্তর্জাতিক প্রোটোকল অনুযায়ী, দাউদের করাচিতে থাকার যাবতীয় তথ্যপ্রমাণ ও ভারতে ঘটে যাওয়া একাধিক সন্ত্রাসের সঙ্গে তার যোগসূত্র পাকিস্তানকে বহু বছর ধরে জানিয়ে এসেছে ভারত সরকার। কিন্তু তাতেও কোনওদিনই কান দেয়নি ইসলামাবাদ। এতদিনে বদলাল সেই ছবি।
মনে করা হচ্ছে, আন্তর্জাতিক সংগঠন ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্সের (এফএটিএফ) আর্থিক নিষেধাজ্ঞার জাল থেকে বেরিয়ে আসার মরিয়া প্রয়াস হিসেবেই পাকিস্তানের এই উদ্যোগ। সন্ত্রাসবাদে দমনে ব্যর্থ হওয়ার কারণে পাকিস্তানকে ধূসর তালিকায় রেখেছে ওই সংগঠন। ফলে আন্তর্জাতিক মহলে অনেক আর্থিক সহায়তা ও ঋণ থেকে এই মুহূর্তে বঞ্চিত ইসলামাবাদ। গত কয়েক বছরে পাকিস্তান সরকার হাফিজ সইদ, মাসুদ আজহারের উপর সাময়িক ব্যবস্থা নিলেও, তা লোকদেখানো বলে অভিযোগ উঠেছে আন্তর্জাতিক মহলে। ২০১৯ সালের মধ্যে পাকিস্তানকে সন্ত্রাসবাদে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল এফএটিএফ। করোনা পরিস্থিতি এবং অন্যান্য কারণে সেই সময়সীমা বাড়ানো হয়। কিন্তু আর কতদিন? সময় যে ঘনিয়ে আসছে তা পাকিস্তান বিলক্ষণ বুঝেছে। আর সেই কারণেই অবশেষে গুরুত্ব বেড়েছে রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা তালিকার। পাকিস্তান, আফগানিস্তানের সব মোস্ট ওয়ান্টেড অপরাধীকেই কালো তালিকাভুক্ত করেছে ইমরান সরকার। কিন্তু দাউদ? তাহলে কি এবার ডনের প্রয়োজন পাকিস্তানেও ফুরিয়েছে?

No comments:

Post a Comment

Featured Post

GRAMMAR PRACTICE SET FOR CLASS V,VI & VII

  Fill in the blanks with approproate articles and prepositions: I write ____my hand. Look ____ your mother. Suresh is ___B.A. His u...