উত্তর বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপটি বৃহস্পতিবার স্থলভূমিতে ঢুকে ওড়িশা-ঝাড়খণ্ডের দিকে চলে গিয়েছে। এটি ছত্তিশগড়-মধ্যপ্রদেশের দিকে সরে যাবে বলে আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে। কিন্তু নিম্নচাপ সরে গেলেও আগামী কয়েকদিন বৃষ্টি নিয়ে একটা চিন্তা থেকেই যাচ্ছে। আলিপুর আবহাওয়া অফিসের অধিকর্তা ডঃ জি সি দাস জানিয়েছেন, আগামী রবিবার উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে পরবর্তী নিম্নচাপটি তৈরি হবে। তার আগে মাঝের দিনগুলিতেও দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি মাত্রায় বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা আছে। কারণ দক্ষিণবঙ্গে মৌসুমি অক্ষরেখা সক্রিয় থাকার পাশাপাশি বায়ুমণ্ডলীয় চাপ বৃষ্টি হওয়ার অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি করে রেখেছে।
এই দফায় বঙ্গোপসাগরে যে নিম্নচাপটি তৈরি হয়েছিল, সেটি ওড়িশায় অনেক বেশি বৃষ্টি দিয়েছে। ওড়িশা উপকূল সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে এটি তৈরি হয়েছিল। স্থলভূমিতে ঢুকে এটি উত্তর ওড়িশা হয়ে ঝাড়খণ্ডের দিকে চলে গিয়েছে। কিন্তু রবিবার ফের যে নিম্নচাপটি বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে চলেছে, সেটির অবস্থান কিছুটা আলাদা হতে পারে। বাংলাদেশ উপকূল সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে এটি তৈরি হতে পারে বলে মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা। তা হলে দক্ষিণবঙ্গে ওই নিম্নচাপের প্রভাব বেশি পড়তে পারে। সেক্ষেত্রে রাজ্যের উপকূলবর্তী ও উপকূলের কাছাকাছি এলাকা ও পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে বেশি বৃষ্টি হবে। আবহাওয়া দপ্তর বুধবারই যে বিশেষ সতর্কবার্তা জারি করেছিল, তাতে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন নদীতে জলস্তর বৃদ্ধি ও শহর এলাকা জলমগ্ন হওয়ার আশঙ্কার কথা জানানো হয়। আগামী সোমবারও দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলায় ভারী বৃষ্টি হওয়ার কমলা সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবারও পশ্চিমাঞ্চলের কয়েকটি জেলার জন্য কমলা সতর্কবার্তা জারি থাকছে। সোমবার কলকাতাতেও ভারী বৃষ্টি হওয়ার কথা জানিয়েছে দপ্তর।
বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপের জন্য বৃহস্পতিবার কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলা দফায় দফায় বৃষ্টি পেয়েছে। কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তর ও রাজ্য কৃষিদপ্তরের আবহাওয়া বিভাগ সূত্রে জানা গিয়েছে, দুই মেদিনীপুর, দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া জেলায় বিকেল পর্যন্ত ভালো বৃষ্টি হয়েছে। উপকূল সংলগ্ন এলাকায় বৃষ্টির মাত্রা বেশি ছিল। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮ টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দীঘায় ৭৪ মিমি, কাঁথিতে ১৬০ মিমি বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। কলকাতায় বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ৫৭ মিমি বৃষ্টি হয়েছে। রাজ্য কৃষিদপ্তরের প্রধান আবহাওয়াবিদ ডঃ মৃণাল বিশ্বাস জানিয়েছেন, দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলায় ৫০ থেকে ৭০-৮০ মিমি বৃষ্টি হওয়ার প্রাথমিক রিপোর্ট এসেছে। দুই মেদিনীপুর, দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও হাওড়া জেলায় বৃষ্টির যে অল্প ঘাটতি ছিল, তা এতে মিটে যাবে বলে আশা করা যায়।
এই দফায় বঙ্গোপসাগরে যে নিম্নচাপটি তৈরি হয়েছিল, সেটি ওড়িশায় অনেক বেশি বৃষ্টি দিয়েছে। ওড়িশা উপকূল সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে এটি তৈরি হয়েছিল। স্থলভূমিতে ঢুকে এটি উত্তর ওড়িশা হয়ে ঝাড়খণ্ডের দিকে চলে গিয়েছে। কিন্তু রবিবার ফের যে নিম্নচাপটি বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে চলেছে, সেটির অবস্থান কিছুটা আলাদা হতে পারে। বাংলাদেশ উপকূল সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে এটি তৈরি হতে পারে বলে মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা। তা হলে দক্ষিণবঙ্গে ওই নিম্নচাপের প্রভাব বেশি পড়তে পারে। সেক্ষেত্রে রাজ্যের উপকূলবর্তী ও উপকূলের কাছাকাছি এলাকা ও পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে বেশি বৃষ্টি হবে। আবহাওয়া দপ্তর বুধবারই যে বিশেষ সতর্কবার্তা জারি করেছিল, তাতে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন নদীতে জলস্তর বৃদ্ধি ও শহর এলাকা জলমগ্ন হওয়ার আশঙ্কার কথা জানানো হয়। আগামী সোমবারও দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলায় ভারী বৃষ্টি হওয়ার কমলা সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবারও পশ্চিমাঞ্চলের কয়েকটি জেলার জন্য কমলা সতর্কবার্তা জারি থাকছে। সোমবার কলকাতাতেও ভারী বৃষ্টি হওয়ার কথা জানিয়েছে দপ্তর।
বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপের জন্য বৃহস্পতিবার কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলা দফায় দফায় বৃষ্টি পেয়েছে। কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তর ও রাজ্য কৃষিদপ্তরের আবহাওয়া বিভাগ সূত্রে জানা গিয়েছে, দুই মেদিনীপুর, দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া জেলায় বিকেল পর্যন্ত ভালো বৃষ্টি হয়েছে। উপকূল সংলগ্ন এলাকায় বৃষ্টির মাত্রা বেশি ছিল। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮ টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দীঘায় ৭৪ মিমি, কাঁথিতে ১৬০ মিমি বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। কলকাতায় বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ৫৭ মিমি বৃষ্টি হয়েছে। রাজ্য কৃষিদপ্তরের প্রধান আবহাওয়াবিদ ডঃ মৃণাল বিশ্বাস জানিয়েছেন, দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলায় ৫০ থেকে ৭০-৮০ মিমি বৃষ্টি হওয়ার প্রাথমিক রিপোর্ট এসেছে। দুই মেদিনীপুর, দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও হাওড়া জেলায় বৃষ্টির যে অল্প ঘাটতি ছিল, তা এতে মিটে যাবে বলে আশা করা যায়।
No comments:
Post a Comment