Join Our WhatsApp Group! কম্পিউটারে পোস্ট (POST) কি?/ What is Power On Self Test - Learn and Let others to Learn
|
এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে । এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে । এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে ।

Wednesday, August 19, 2020

কম্পিউটারে পোস্ট (POST) কি?/ What is Power On Self Test



কম্পিউটারে পোস্ট (POST) কি? বিস্তারিত


আমরা বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বা সোশ্যাল মিডিয়াতে লেখা, মন্তব্য, ছবি, ভিডিও ইত্যাদি পোস্ট (POST) করে থাকি। আজ আমি যে পোস্ট নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি এটি সেই পোস্ট না। বানান এক হলেও অর্থ এবং কাজ আলাদা। পোস্ট (POST) নিয়ে বিস্তারিত জানার পূর্বে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার সম্পর্কে প্রাথমিক কিছু ধারনা নেওয়া যাক।

কম্পিউটার হার্ডওয়্যার

কম্পিউটার হার্ডওয়্যার সম্পর্কে কম বেশি সবাই জানেন। তবুও আলোচনা করলাম। কম্পিউটারের যেসকল অংশ গুলো দেখা এবং স্পর্শ করা যায় সেগুলো হল হার্ডওয়্যার। যেমনঃ মনিটর, কিবোর্ড, মাউস, কেসিং ইত্যাদি। আবার কেসিংএর ভিতরে আছে মাদারবোর্ড। নাম শুনেই বুঝতে পারছেন মাদারবোর্ড কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়্যার। মাদারবোর্ডের সঙ্গে অনেক হার্ডওয়্যার যুক্ত করা থাকে। যেমনঃ পাওয়ার সাপ্লাই, প্রসেসর, র‍্যাম, ভিডিও কার্ড, হার্ড ডিস্ক ইত্যাদি। এমন আরো অনেক হার্ডওয়্যার দিয়ে একটি পারসোনাল কম্পিউটার তৈরি করা হয়।

এবার যাওয়া যাক মূল প্রসঙ্গে, কম্পিউটারে পোস্ট (POST) কি? কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?


পোস্ট (POST)

পোস্ট (POST) এর পূর্ণরূপ হল পাওয়ার অন সেলফ টেস্ট (। কম্পিউটার বা অন্যান্য ডিজিটাল ইলেকট্রনিক ডিভাইস চালু হওয়ার পর একটি সফটওয়্যার দ্বারা সকল হার্ডওয়্যার পরীক্ষা করার প্রক্রিয়াকে পোস্ট বলা হয়। ক্রমাগত কিছু কাজের নির্দেশাবলী মাদারবোর্ডের একটি রম চিপের ভিতরে দেওয়া থাকে। এই রম চিপের নাম বায়োস (BIOS)। বায়োসের একটি অংশ হল পোস্ট। মাদারবোর্ড চালু হওয়ার পর প্রয়োজনীয় সকল হার্ডওয়্যার যেমনঃ ভিডিও কার্ড, প্রসেসর, র‍্যাম, হার্ড ডিস্ক ইত্যাদি ঠিক ভাবে কাজ করছে কিনা তা পরীক্ষা করা পোস্টের কাজ। যদি সব কিছু ঠিক থাকে তাহলে একবার বিপ শব্দ দেয়। আর যদি কোন ত্রুটি থাকে তাহলে ত্রুটি বোঝানোর জন্য ক্রমাগত ভাবে বিভিন্ন রকম বিপ শব্দ দেয়। বিপ শব্দের জন্য মাদারবোর্ডে অবশ্যই স্পিকার থাকতে হয়। আধুনিক মাদারবোর্ড গুলোতে ত্রুটি বোঝানোর জন্য ছোট্ট একটি ডিসপ্লে থাকে যেখানে ত্রুটির কোড দেখায়। এই ত্রুটি কোড দেখে বোঝা যায় কি সমস্যা হয়েছে।
পোস্ট প্রথমে ভিডিও কার্ড পরীক্ষা করে। যদি তা ঠিক থাকে তাহলে মনিটরের পর্দায় পোস্টের তথ্য গুলো দেখা যায়। এরপর ক্রমাগত ভাবে প্রসেসর, র‍্যাম, হার্ড ডিস্ক পরীক্ষা করে। যদি সব কিছু ঠিক থাকে তাহলে এরপর কিবোর্ড আর মাউস আছে কিনা তা পরীক্ষা করে। যদি এই পর্যন্ত সব কিছু ঠিক থাকে তাহলে এরপর বায়োস (BIOS) সেটিংসে যাওয়ার উপায় দেখায়। এই পর্যন্তই পোস্টের কাজ। এরপর বায়োস (BIOS) পরবর্তী কাজ গুলো করে থাকে।

No comments:

Post a Comment

Featured Post

GRAMMAR PRACTICE SET 75 (VIII)

  A. Fill in the blanks with the correct form of the verb in brackets: She usually __________ (go) to school by bus. I __________ (wat...