ছোট বিনিয়োগকারীরা মিউচুয়াল ফান্ডের উপর যথেষ্ট আস্থা রাখছেন। গত ১০ বছরে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ দশগুণ বেড়েছে। তবু যাঁরা এতে বিনিয়োগ করছেন, তাঁদের এখান থেকে বিরাট অঙ্কের লাভের আশা না করাই ভালো। বরং বিনিয়োগকারীরা যে ফান্ডে লগ্নি করছেন, তার আর্থিক ইতিহাস ভালো করে যাচাই করে নিন। শুক্রবার মার্চেন্টস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত এক অনলাইন আলোচনায় এমনটাই জানালেন সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অব ইন্ডিয়ার মেম্বার জি মহালিঙ্গম। তাঁর কথায়, মিউচুয়াল ফান্ডের ব্যবসা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে ফান্ড ম্যানেজমেন্ট সংস্থাগুলির ক্ষেত্রে প্রশাসনিক জটিলতা অনেক কমানো হয়েছে। পাশাপাশি কর্পোরেট বন্ডের বাজারও অনেকটাই বেড়েছে বলে দাবি করেন তিনি। অত্যন্ত ভালো রেটিং আছে, এমন নামজাদা কর্পোরেট সংস্থা এদেশে যে বন্ড বিক্রি করেছে, তাতে ৩০ লক্ষ কোটি টাকার ব্যবসা হয়েছে। তুলনায় অপেক্ষাকৃত কম রেটিং থাকা কোম্পানিগুলি বন্ড বিক্রি করতে পারছে না। এই পরিস্থিতির পরিবর্তন হওয়া দরকার বলে মনে করেন ওই সেবি কর্তা। কারণ, ব্যাঙ্কগুলি এখন পরিকাঠামো খাতে ঋণ দিতে ততটা ভরসা পাচ্ছে না। এর মূল কারণ অনাদায়ী ঋণ বা অনুৎপাদক সম্পদ বৃদ্ধি। পরিকাঠামো খাতে ঋণ দিলে সময়ে সেই প্রকল্প শেষ হয় না। তাই সময়ে ব্যাঙ্কের ঘরে টাকা ফিরে আসে না। সেই কারণেই পুঁজির জোগাড় করতে তুলনামূলক কম রেটিং থাকা কর্পোরেট সংস্থাগুলোকেও বন্ড বিক্রির মাধ্যমে টাকা তুলতে দেওয়া উচিত, এমনটাই মনে করছেন মহালিঙ্গম।
ছোট বিনিয়োগকারীরা মিউচুয়াল ফান্ডের উপর যথেষ্ট আস্থা রাখছেন। গত ১০ বছরে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ দশগুণ বেড়েছে। তবু যাঁরা এতে বিনিয়োগ করছেন, তাঁদের এখান থেকে বিরাট অঙ্কের লাভের আশা না করাই ভালো। বরং বিনিয়োগকারীরা যে ফান্ডে লগ্নি করছেন, তার আর্থিক ইতিহাস ভালো করে যাচাই করে নিন। শুক্রবার মার্চেন্টস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত এক অনলাইন আলোচনায় এমনটাই জানালেন সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অব ইন্ডিয়ার মেম্বার জি মহালিঙ্গম। তাঁর কথায়, মিউচুয়াল ফান্ডের ব্যবসা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে ফান্ড ম্যানেজমেন্ট সংস্থাগুলির ক্ষেত্রে প্রশাসনিক জটিলতা অনেক কমানো হয়েছে। পাশাপাশি কর্পোরেট বন্ডের বাজারও অনেকটাই বেড়েছে বলে দাবি করেন তিনি। অত্যন্ত ভালো রেটিং আছে, এমন নামজাদা কর্পোরেট সংস্থা এদেশে যে বন্ড বিক্রি করেছে, তাতে ৩০ লক্ষ কোটি টাকার ব্যবসা হয়েছে। তুলনায় অপেক্ষাকৃত কম রেটিং থাকা কোম্পানিগুলি বন্ড বিক্রি করতে পারছে না। এই পরিস্থিতির পরিবর্তন হওয়া দরকার বলে মনে করেন ওই সেবি কর্তা। কারণ, ব্যাঙ্কগুলি এখন পরিকাঠামো খাতে ঋণ দিতে ততটা ভরসা পাচ্ছে না। এর মূল কারণ অনাদায়ী ঋণ বা অনুৎপাদক সম্পদ বৃদ্ধি। পরিকাঠামো খাতে ঋণ দিলে সময়ে সেই প্রকল্প শেষ হয় না। তাই সময়ে ব্যাঙ্কের ঘরে টাকা ফিরে আসে না। সেই কারণেই পুঁজির জোগাড় করতে তুলনামূলক কম রেটিং থাকা কর্পোরেট সংস্থাগুলোকেও বন্ড বিক্রির মাধ্যমে টাকা তুলতে দেওয়া উচিত, এমনটাই মনে করছেন মহালিঙ্গম।