স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীর সাধারণত ডায়াবেটিস, হাই ব্লাডপ্রেশার ইত্যাদির মতো ক্রনিক সমস্যা থাকে। আর এই অসুখগুলি হল করোনার কো-মরবিডিটি। পাশাপাশি স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীর সামগ্রিক স্বাস্থ্য একজন সুস্থ মানুষের তুলনায় কিছুটা হলেও দুর্বল হয়। তাই স্ট্রোক থেকে ফিরে আসা রোগীর করোনা হলে সমস্যা জটিল পর্যায়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে অনেক বেশি। তাই এই ধরনের মানুষকে অনেক বেশি সতর্ক থাকতে হবে।
স্ট্রোকের রোগীরা কী করবেন?
স্ট্রোকের রোগীর সাধারণত স্ট্যাটিন, অ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ চলে। এছাড়া সুগার, প্রেশার সহ অন্যান্য ক্রনিক রোগ থাকলে তার ওষুধও নিয়ম মতো খেয়ে যেতে হবে।
নিয়মিত সুগার, প্রেশার মাপতে হবে। এই সঙ্কটে বাইরে গিয়ে মাপা সম্ভব না হলে বাড়িতে সুগার এবং প্রেশার মাপার যন্ত্র দিয়ে মাপা চালিয়ে যেতে হবে।
স্ট্রোকে আক্রান্তদের সুস্থ হওয়ার জন্য রিহ্যাবিলিটেশনে জরুরি। করোনা আবহে বাইরে গিয়ে রিহ্যাবিলিটেশন অনেকসময়ই সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে বাড়ির অন্য সদস্যদের চিকিৎসকদের কাছ থেকে কিছু রিহ্যাবিলিটেশন পদ্ধতি শিখে নিতে হবে। তারপর তাঁরা বাড়িতে রোগীকে রিহ্যাব করাবেন।
কোনও সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে আসুন। সমস্যা না হলে দুই-তিন মাস অন্তর পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে।
মরশুমি ফল-শাকসব্জি সমৃদ্ধ সুষম খাবার খান।
করোনা ও স্ট্রোক
করোনা জটিল স্তরে পৌঁছলে অনেকসময় তার থেকেও রোগী স্ট্রোকে আক্রান্ত হচ্ছেন। করোনা থেকে স্ট্রোকের কারণ নিয়ে চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মধ্যে মতান্তর রয়েছে। একদল বলছে, করোনা ভাইরাস মস্তিষ্কের নিউরাল কোষে প্রবেশ করে সরাসরি স্ট্রোক বাধাচ্ছে। অপরদল বলছে, এই ভাইরাস রক্তনালীর অভ্যন্তরের আস্তরণ এন্ডোথেলিয়ামকে সঠিকভাবে কাজ করতে দিচ্ছে না। তাই স্ট্রোক হচ্ছে। অন্য একটি মত হল, করোনার কারণে শরীরের অভ্যন্তরে রক্ত চলাচলের সুস্থ প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটছে। ফলে রক্ত জমাট বাঁধার প্রবণতা বাড়ছে ও স্ট্রোক হচ্ছে। কারণ যাই হোক না কেন, করোনার কারণে মানুষ দুই ধরনের স্ট্রোকেই আক্রান্ত হচ্ছেন। থ্রম্বোসিস (মস্তিষ্কে রক্ত জমাট বাঁধা) এবং হেমারেজিক (মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ)। করোনা থেকে এই দুই ধরনের স্ট্রোকের চিকিৎসার কোনও নির্দিষ্ট গাইডলাইন এখনও আসেনি। বিভিন্ন উপায়ে চিকিৎসা চলছে। আশার কথা হল, চিকিৎসায় বহু রোগী খুবই জটিল অবস্থা থেকেও সুস্থ হয়ে যাচ্ছেন।
স্ট্রোকে দ্রুত হাসপাতালে
করোনার কারণে বহু মানুষ হাসপাতালমুখী হতে চাইছেন না। তবে স্ট্রোকে এমন করলে প্রাণ সংশয় হতে পারে। তাই হঠাৎ শরীরের একদিকে দুর্বলতা, মুখ বেঁকে যাওয়া, কথা জড়িয়ে যাওয়া, কথা বন্ধ ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দিলে রোগীকে নিয়ে দ্রুত হাসপাতালে আসুন। যত তাড়াতাড়ি আসবেন, রোগীর সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ার আশাও ততটাই বেশি।
স্ট্রোকের রোগীরা কী করবেন?
স্ট্রোকের রোগীর সাধারণত স্ট্যাটিন, অ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ চলে। এছাড়া সুগার, প্রেশার সহ অন্যান্য ক্রনিক রোগ থাকলে তার ওষুধও নিয়ম মতো খেয়ে যেতে হবে।
নিয়মিত সুগার, প্রেশার মাপতে হবে। এই সঙ্কটে বাইরে গিয়ে মাপা সম্ভব না হলে বাড়িতে সুগার এবং প্রেশার মাপার যন্ত্র দিয়ে মাপা চালিয়ে যেতে হবে।
স্ট্রোকে আক্রান্তদের সুস্থ হওয়ার জন্য রিহ্যাবিলিটেশনে জরুরি। করোনা আবহে বাইরে গিয়ে রিহ্যাবিলিটেশন অনেকসময়ই সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে বাড়ির অন্য সদস্যদের চিকিৎসকদের কাছ থেকে কিছু রিহ্যাবিলিটেশন পদ্ধতি শিখে নিতে হবে। তারপর তাঁরা বাড়িতে রোগীকে রিহ্যাব করাবেন।
কোনও সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে আসুন। সমস্যা না হলে দুই-তিন মাস অন্তর পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে।
মরশুমি ফল-শাকসব্জি সমৃদ্ধ সুষম খাবার খান।
করোনা ও স্ট্রোক
করোনা জটিল স্তরে পৌঁছলে অনেকসময় তার থেকেও রোগী স্ট্রোকে আক্রান্ত হচ্ছেন। করোনা থেকে স্ট্রোকের কারণ নিয়ে চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মধ্যে মতান্তর রয়েছে। একদল বলছে, করোনা ভাইরাস মস্তিষ্কের নিউরাল কোষে প্রবেশ করে সরাসরি স্ট্রোক বাধাচ্ছে। অপরদল বলছে, এই ভাইরাস রক্তনালীর অভ্যন্তরের আস্তরণ এন্ডোথেলিয়ামকে সঠিকভাবে কাজ করতে দিচ্ছে না। তাই স্ট্রোক হচ্ছে। অন্য একটি মত হল, করোনার কারণে শরীরের অভ্যন্তরে রক্ত চলাচলের সুস্থ প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটছে। ফলে রক্ত জমাট বাঁধার প্রবণতা বাড়ছে ও স্ট্রোক হচ্ছে। কারণ যাই হোক না কেন, করোনার কারণে মানুষ দুই ধরনের স্ট্রোকেই আক্রান্ত হচ্ছেন। থ্রম্বোসিস (মস্তিষ্কে রক্ত জমাট বাঁধা) এবং হেমারেজিক (মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ)। করোনা থেকে এই দুই ধরনের স্ট্রোকের চিকিৎসার কোনও নির্দিষ্ট গাইডলাইন এখনও আসেনি। বিভিন্ন উপায়ে চিকিৎসা চলছে। আশার কথা হল, চিকিৎসায় বহু রোগী খুবই জটিল অবস্থা থেকেও সুস্থ হয়ে যাচ্ছেন।
স্ট্রোকে দ্রুত হাসপাতালে
করোনার কারণে বহু মানুষ হাসপাতালমুখী হতে চাইছেন না। তবে স্ট্রোকে এমন করলে প্রাণ সংশয় হতে পারে। তাই হঠাৎ শরীরের একদিকে দুর্বলতা, মুখ বেঁকে যাওয়া, কথা জড়িয়ে যাওয়া, কথা বন্ধ ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দিলে রোগীকে নিয়ে দ্রুত হাসপাতালে আসুন। যত তাড়াতাড়ি আসবেন, রোগীর সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ার আশাও ততটাই বেশি।
No comments:
Post a Comment