করোনা সংক্রমণ ক্রমেই বাড়ছে। আগামী কয়েকমাসের মধ্যে এই মারণ ভাইরাসের স্তিমিত হয়ে যাওয়ার কোনও আশা নেই। আজ রেলমন্ত্রক জানিয়েছে, পুনরায় ঘোষণা না হওয়া পর্যন্ত লোকাল, দূরপাল্লার এবং মেট্রো রেল বন্ধই থাকছে। এই অবস্থায় এখন থেকেই আসন্ন উৎসবের মরশুম নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার আসন্ন দুর্গাপুজো, দশেরা, দেওয়ালি, ছট পুজোয় ভক্ত ও পুণ্যার্থীদের যোগদান নিয়ে কী সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়, সেই বিষয়ে শীঘ্রই রাজ্য সরকারগুলির সঙ্গে কথা বলবে। উৎসবের সময় কী কী নিষেধাজ্ঞা বজায় রাখা হবে, সেটা নিয়ে এখন থেকেই গাইডলাইন প্রস্তুতির প্রক্রিয়া শুরু করতে চায় কেন্দ্র ও রাজ্য। রাজ্যগুলির সঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রক এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক এ ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করবে। রাজ্যগুলি কী সিদ্ধান্ত নিতে চাইছে সেটাই আগাম জানতে চায় কেন্দ্র।
রথযাত্রার উৎসবে এবার সাধারণ মানুষ অংশই নিতে পারেনি। পুরীর রথযাত্রার সিদ্ধান্ত শেষ পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত গড়ায়। এবং অন্তিম মুহূর্তে সুপ্রিম কোর্ট রাজ্য সরকার এবং মন্দির কমিটির উপরই সিদ্ধান্ত গ্রহণের দায়িত্ব দিয়েছিল। কিন্তু পাশাপাশি বলেছিল, রথযাত্রার আগের দিন থেকেই পুরীতে কার্ফু জারি করতে। সেইমতো বহিরাগত তো নয়ই, স্থানীয় মানুষও অংশ নিতে পারেনি পুরীর রথযাত্রায়। রথযাত্রা একদিনের উৎসব। কিন্তু মহারাষ্ট্রে ১০ দিন ধরে পালিত হয় গণেশ উৎসব। পাশাপাশি দুর্গাপুজোর উৎসব চলে পাঁচদিন।
মহারাষ্ট্র সরকার এবং কেন্দ্র ইতিমধ্যেই নির্দেশিকা দিয়েছে এবার গণেশ উৎসবের মূর্তি হবে অনেক ছোট এবং শোভাযাত্রা করে বিসর্জন হবে না। তাই প্রত্যেক পুজো কমিটি একটি করে কৃত্রিম জলাশয় তৈরি করেছে। সেখানেই গণেশ বিসর্জন করতে হবে। একইভাবে দুর্গাপুজো, দশেরা, ছট কেমন করে পালন করা হবে, সেই ব্যাপারে বিভিন্ন রাজ্য সরকারকেই সিদ্ধান্ত নিতে বলা হচ্ছে। আনলক থ্রি পর্বে এখনও পর্যন্ত ধর্মীয় সমাবেশ কিংবা অনুষ্ঠানের অনুমতি দেওয়া হয়নি। সুতরাং সেক্ষেত্রে ওই উৎসবগুলি সম্পূর্ণ অনিশ্চিত। মেট্রো ও লোকাল ট্রেন নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের পাশাপাশি আপাতত শারদ উৎসবের সিদ্ধান্ত নিয়েও কেন্দ্র চরম উদ্বিগ্ন। পশ্চিমবঙ্গ ও কলকাতার পুজো নিয়ে রাজ্যের সঙ্গে দিল্লির সরকার কথা বলবে। তারপরই তৈরি হবে নতুন গাইডলাইন।
যদিও সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনও দু মাস যেহেতু দেরি আছে, তাই অন্তত আরও একমাস করোনার গতিপ্রকৃতি দেখতে চাইছে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারগুলি। যদি আগামী মাসে লোকাল ট্রেন ও মেট্রো চালু হয়ও, সেক্ষেত্রেও অক্টোবর মাসের পুজোর দিনগুলিতে মেট্রো ও লোকাল ট্রেন বন্ধ রাখার কথাই ভাবা হচ্ছে। যাতে কলকাতায় ভিড় না হয়। নিয়ন্ত্রণ ও বিধিনিষেধ বহাল থাকবে বিসর্জন প্রক্রিয়াতেও। এই চুড়ান্ত নির্দেশিকা তৈরি হবে রাজ্যগুলির পক্ষ থেকেই।
রথযাত্রার উৎসবে এবার সাধারণ মানুষ অংশই নিতে পারেনি। পুরীর রথযাত্রার সিদ্ধান্ত শেষ পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত গড়ায়। এবং অন্তিম মুহূর্তে সুপ্রিম কোর্ট রাজ্য সরকার এবং মন্দির কমিটির উপরই সিদ্ধান্ত গ্রহণের দায়িত্ব দিয়েছিল। কিন্তু পাশাপাশি বলেছিল, রথযাত্রার আগের দিন থেকেই পুরীতে কার্ফু জারি করতে। সেইমতো বহিরাগত তো নয়ই, স্থানীয় মানুষও অংশ নিতে পারেনি পুরীর রথযাত্রায়। রথযাত্রা একদিনের উৎসব। কিন্তু মহারাষ্ট্রে ১০ দিন ধরে পালিত হয় গণেশ উৎসব। পাশাপাশি দুর্গাপুজোর উৎসব চলে পাঁচদিন।
মহারাষ্ট্র সরকার এবং কেন্দ্র ইতিমধ্যেই নির্দেশিকা দিয়েছে এবার গণেশ উৎসবের মূর্তি হবে অনেক ছোট এবং শোভাযাত্রা করে বিসর্জন হবে না। তাই প্রত্যেক পুজো কমিটি একটি করে কৃত্রিম জলাশয় তৈরি করেছে। সেখানেই গণেশ বিসর্জন করতে হবে। একইভাবে দুর্গাপুজো, দশেরা, ছট কেমন করে পালন করা হবে, সেই ব্যাপারে বিভিন্ন রাজ্য সরকারকেই সিদ্ধান্ত নিতে বলা হচ্ছে। আনলক থ্রি পর্বে এখনও পর্যন্ত ধর্মীয় সমাবেশ কিংবা অনুষ্ঠানের অনুমতি দেওয়া হয়নি। সুতরাং সেক্ষেত্রে ওই উৎসবগুলি সম্পূর্ণ অনিশ্চিত। মেট্রো ও লোকাল ট্রেন নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের পাশাপাশি আপাতত শারদ উৎসবের সিদ্ধান্ত নিয়েও কেন্দ্র চরম উদ্বিগ্ন। পশ্চিমবঙ্গ ও কলকাতার পুজো নিয়ে রাজ্যের সঙ্গে দিল্লির সরকার কথা বলবে। তারপরই তৈরি হবে নতুন গাইডলাইন।
যদিও সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনও দু মাস যেহেতু দেরি আছে, তাই অন্তত আরও একমাস করোনার গতিপ্রকৃতি দেখতে চাইছে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারগুলি। যদি আগামী মাসে লোকাল ট্রেন ও মেট্রো চালু হয়ও, সেক্ষেত্রেও অক্টোবর মাসের পুজোর দিনগুলিতে মেট্রো ও লোকাল ট্রেন বন্ধ রাখার কথাই ভাবা হচ্ছে। যাতে কলকাতায় ভিড় না হয়। নিয়ন্ত্রণ ও বিধিনিষেধ বহাল থাকবে বিসর্জন প্রক্রিয়াতেও। এই চুড়ান্ত নির্দেশিকা তৈরি হবে রাজ্যগুলির পক্ষ থেকেই।
No comments:
Post a Comment