Join Our WhatsApp Group! জিএসটির ক্ষতিপূরণ: জেটলির উদাহরণ টেনে মোদীকে চিঠি মমতার - Learn and Let others to Learn
|
এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে । এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে । এটা হলো শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ওয়েবসাইট।এখানে বইয়ের কাজ,এক্সট্রা কোয়েশ্চন আনসার,গ্রামার ও কোয়েশ্চন ব্যাংকের উত্তর পাওয়া যাবে ।

Wednesday, September 02, 2020

জিএসটির ক্ষতিপূরণ: জেটলির উদাহরণ টেনে মোদীকে চিঠি মমতার

পণ্য পরিষেবা কর বাবদ ক্ষতিপূরণ না দেওয়ার ফলে কেন্দ্রের প্রতি ভরসা হারাচ্ছে রাজ্যগুলি। সেইসঙ্গে নষ্ট হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোও। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি লিখে এমনই অভিযোগ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
করোনার কারণে জিএসটি আদায় অনেকটাই কম হয়েছে। কেন্দ্র ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে, ঘাটতির টাকা কেন্দ্র দিতে পারবে না। তবে রাজ্যগুলিকে ঋণ নেওয়ার সুযোগ করে দিতে পারে দিল্লি। কেন্দ্রের এই অবস্থানের বিরোধিতা করে বুধবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ” জিএসটি নিয়ে যে সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে তাতে আমি গভীর ভাবে ব্যথিত। এটা ভারত সরকারের নৈতিক প্রতিশ্রুতিভঙ্গের সামিল। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোরও পরিপন্থী।”
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, “২০১৩ সালে অরুণ জেটলি বলেছিলেন, তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যগুলিকে পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দেবে না বলে জিএসটি রূপায়ণের বিরোধিতা করছিলেন। ১৪ মার্চ কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন, জিএসটি ক্ষতিপূরণ দিতে বদ্ধপরিকর কেন্দ্রীয় সরকার। কিন্তু এখন নিজেদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি রাখতে পারছে না বিজেপি।”
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য, সে দিন কেন্দ্রে মনমোহন সিং সরকারের প্রতি যে বিশ্বাসহীনতার কথা বলেছিলেন জেটলিরা, এখন আদতে সেটাই করছে মোদী সরকার। জিএসটি বাবদ ক্ষতিপূরণের টাকা দেওয়ার ক্ষেত্রে শর্ত লঙ্ঘন করছে।
গত বৃহস্পতিবার জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠক ছিল। সেখানে কেন্দ্রের রাজস্ব সচিব অজয়ভূষণ পাণ্ডে জানিয়েছিলেন, রাজ্যগুলিকে এখন দু’টি সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের সঙ্গে আলোচনা করে কেন্দ্রীয় সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, রাজ্যগুলিকে কম সুদে ৯৭ হাজার কোটি টাকা ধার দেওয়া হবে।


২০২২ সালের মধ্যে সেই ঋণ শোধ করতে হবে। সেস বসিয়ে ঋণশোধের অর্থ সংগ্রহ করবে রাজ্যগুলি। অথবা রাজ্যগুলি পুরো ২ লক্ষ ৩৫ হাজার কোটি টাকাই ঋণ নিতে পারবে। কোন রাজ্য কত টাকা ঋণ নেবে, তা জানাতে হবে আগামী সাত দিনের মধ্যে।

No comments:

Post a Comment

Featured Post

GRAMMAR PRACTICE SET 75 (VIII)

  A. Fill in the blanks with the correct form of the verb in brackets: She usually __________ (go) to school by bus. I __________ (wat...