করোনার জন্য কোনও নির্বাচনই পিছিয়ে যাচ্ছে না। বিহারের আসন্ন বিধানসভা ভোট যথাসময়ে হবে। একইসঙ্গে হবে মধ্যপ্রদেশের ২৪টি আসনের উপনির্বাচনও। নির্বাচন কমিশন ইঙ্গিত দিয়েছে, আগামী বছর বাংলা সহ যে চারটি রাজ্যে ভোট নির্ধারিত রয়েছে, সেখানে ভোট নির্দিষ্ট সময়েই হবে। আর সেই কারণেই কিছুদিন আগেই সব দলের কাছে প্রস্তাব, পরামর্শ ও সুপারিশ চেয়ে বৈঠকও করেছিল কমিশন। ওই বৈঠকে বিভিন্ন দল যে সুপারিশ ও মতামত দিয়েছে, তা খতিয়ে দেখেই নির্বাচন কমিশন ভোট প্রস্তুতি শুরু করেছে।
ইতিমধ্যেই যে প্রস্তাবগুলি কমিশনের কাছে এসেছে, তার মধ্যে অন্যতম হল, ব্যালট পেপার ফিরিয়ে আনা হোক। কারণ, ভোটযন্ত্রের মাধ্যমে ভোট হলে করোনার সংক্রমণ বেশি ছড়ানোর আশঙ্কা। ইতিমধ্যেই বেশ কিছু রাজনৈতিক দল এই দাবি করেছে। বলা হয়েছে, ব্যালট পেপার তুলনামূলকভাবে অনেক কম সংক্রমণপ্রবণ। কারণ একটি ব্যালট পেপার একজন ভোটারই স্পর্শ করবে। তবে এই সুপারিশ আদৌ কার্যকর হবে কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। কারণ, সেক্ষেত্রে ভোটগণনা অনেক সময়সাপেক্ষ হবে। এবং গণনাকর্মীর সংখ্যাও বাড়াতে হবে।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সঙ্গে কয়েক দফায় কথা বলার পর সিদ্ধান্ত হয়েছে, যতদিন করোনা চলবে, ততদিন রাজ্যে রাজ্যে বাড়বে বুথের সংখ্যা। থাকবে পৃথক কোভিড বুথ। কারণ, প্রাথমিকভাবে মনে করা হয়েছিল, করোনা পজিটিভ হলেই তাকে ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসা যাবে না। পোস্টাল ব্যালট দিয়ে তাঁর ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। কিন্তু এই ব্যবস্থা যথেষ্ট জটিল। তাই ভাবনাচিন্তা করা হচ্ছে আলাদা কোভিড বুথ রাখার। বুথের সংখ্যা বাড়ানোর কারণ হল, যাতে একটি বুথে ভিড় বেশি না হয়। বুথ বাড়ানো হলে যে কর্মীসংখ্যা ও পরিকাঠামো বৃদ্ধি করতে হবে, তা নিয়ে বিভিন্ন রাজ্যের সঙ্গে কথা বলবে নির্বাচন কমিশন। ভোটকর্মীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা দিতে যাতে পিপিই কিট দেওয়া যায়, সেটা নিয়েও আলোচনা করা হবে। এই অতিরিক্ত পরিকাঠামো নির্মাণের টাকা রাজ্যগুলিকে কেন্দ্রীয়ভাবেই দেওয়া হবে বলে স্থির হয়েছে। সম্ভবত চলতি মাসের তৃতীয় সপ্তাহেই ঘোষণা করা হবে বিহার ও বিভিন্ন রাজ্যের নির্বাচনের নির্ঘন্ট। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে আধা সামরিক বাহিনী কবে থেকে কতটা পাওয়া যাবে সেই তথ্যও জানতে চেয়েছে নির্বাচন কমিশন।
ইতিমধ্যেই যে প্রস্তাবগুলি কমিশনের কাছে এসেছে, তার মধ্যে অন্যতম হল, ব্যালট পেপার ফিরিয়ে আনা হোক। কারণ, ভোটযন্ত্রের মাধ্যমে ভোট হলে করোনার সংক্রমণ বেশি ছড়ানোর আশঙ্কা। ইতিমধ্যেই বেশ কিছু রাজনৈতিক দল এই দাবি করেছে। বলা হয়েছে, ব্যালট পেপার তুলনামূলকভাবে অনেক কম সংক্রমণপ্রবণ। কারণ একটি ব্যালট পেপার একজন ভোটারই স্পর্শ করবে। তবে এই সুপারিশ আদৌ কার্যকর হবে কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। কারণ, সেক্ষেত্রে ভোটগণনা অনেক সময়সাপেক্ষ হবে। এবং গণনাকর্মীর সংখ্যাও বাড়াতে হবে।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সঙ্গে কয়েক দফায় কথা বলার পর সিদ্ধান্ত হয়েছে, যতদিন করোনা চলবে, ততদিন রাজ্যে রাজ্যে বাড়বে বুথের সংখ্যা। থাকবে পৃথক কোভিড বুথ। কারণ, প্রাথমিকভাবে মনে করা হয়েছিল, করোনা পজিটিভ হলেই তাকে ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসা যাবে না। পোস্টাল ব্যালট দিয়ে তাঁর ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। কিন্তু এই ব্যবস্থা যথেষ্ট জটিল। তাই ভাবনাচিন্তা করা হচ্ছে আলাদা কোভিড বুথ রাখার। বুথের সংখ্যা বাড়ানোর কারণ হল, যাতে একটি বুথে ভিড় বেশি না হয়। বুথ বাড়ানো হলে যে কর্মীসংখ্যা ও পরিকাঠামো বৃদ্ধি করতে হবে, তা নিয়ে বিভিন্ন রাজ্যের সঙ্গে কথা বলবে নির্বাচন কমিশন। ভোটকর্মীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা দিতে যাতে পিপিই কিট দেওয়া যায়, সেটা নিয়েও আলোচনা করা হবে। এই অতিরিক্ত পরিকাঠামো নির্মাণের টাকা রাজ্যগুলিকে কেন্দ্রীয়ভাবেই দেওয়া হবে বলে স্থির হয়েছে। সম্ভবত চলতি মাসের তৃতীয় সপ্তাহেই ঘোষণা করা হবে বিহার ও বিভিন্ন রাজ্যের নির্বাচনের নির্ঘন্ট। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে আধা সামরিক বাহিনী কবে থেকে কতটা পাওয়া যাবে সেই তথ্যও জানতে চেয়েছে নির্বাচন কমিশন।
No comments:
Post a Comment